শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

স্মৃতির_মাঝে

 স্মৃতির_মাঝে (১ম খন্ড)


নিজের ১৮বছর বয়সী মেয়েকে বাঁচাতে মাত্র ৬বছর বয়সী মেয়ের হাতে খুনের অস্ত্র তুলে দিলেন নুহাশ জামান। মেঝেতে তার ১৮বছর বয়সী মেয়ে আরুশি রক্তমাখা হাতে বসে আছে। তার একহাত সামনেই পড়ে আছে ১৫বছর বয়সী একটা মেয়ের লাশ যাতে অত্যন্ত নির্মমভাবে ছুড়ি চালানো হয়েছে।



একটু দূরেই দাঁড়িয়ে তার স্ত্রী আরশি জামান কাঁদছেন। 

ছোট আয়ুশি পিটপিট চোখে আশেপাশের পরিস্থিতি দেখার চেষ্টা করছিলো। নুহাশ সাহেব আয়ুশি কে ডেকে নিয়ে বললেন,


>>শুন আম্মু। আমরা সবাই মিলে একটা গেইম খেলছি বুঝেছো?
>>কেমন গেইম বাপি? আর তুবা আপু এভাবে শুয়ে আছে কেনো? উনার গায়ে লাল লাল কেন?
>>শুন আম্মু বাপি বুঝিয়ে বলছি। তুবা আপু হলো আমাদের শত্রু। আমাদের গেইম হলো তুবা আপুকে মারা। তুবা আপুকে যে মারবে সে অনেক বড় গিফট পাবে। তুবা আপুকে কে মেরেছে জানো তোমার আপুই। আর বাপি চাই না তোমার আপুই গিফট টা পাক। তাই তুমি গিয়ে ওই ছুড়িটা হাতে নাও। কেউ জিজ্ঞাস করলে বলবা আমিই তুবা আপুকে মেরেছি। বুঝলে?


>>ওকে বাপি কিন্তু কি গিফট পাবো?
>>সেটা সারপ্রাইজ। তুমি কাউকে এটা বলোনা যে তুবা আপুকে তোমার আপুই মেরেছে। সবাইকে বলবা তুমি মেরেছো। নাহয় গিফট পাবেনা কিন্তু।
ছোট্ট আয়ুশি বাপির গালে খুশিতে আত্মহারা হয়ে চুমু খাই। তারপর দৌড়ে গিয়ে লাশের উপর থেকে ছুড়িটা নিজের হাতে নিয়ে নেয়। কৌতূহলী হয়ে কিছুটা রক্ত হাতেও মেখে নেয়। আরশি জামান কান্নাই ফেটে পড়েন। নুহাশ সাহেব গলা খাকিয়ে বলেন,


>>তোমার বড় মেয়েকে নিয়ে গিয়ে পরিষ্কার করে দাও। আর বুঝিয়ে দাও। কেউ কিছু জানতে চাইলে বলবে আয়ুশিই করেছে এমন টা। 
বলে নুহাশ সাহেব বেড়িয়ে যান ঘর থেকে। আরশি জামান বড় মেয়েকে নিয়ে গিয়ে ফ্রেশ করে দেয়। এরপর ঘুমের ঔষধ খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে দেয়। যাতে ওর উপরে কারো সন্দেহ না পড়ে। 
ছোট্ট আয়ুশি তুবার লাশটা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছে আর বিড়বিড় করে বলছে,


>>দেখেছো তুবাপু আমরা জিতে গিয়েছি। এবার আমি গিফট পাবো। ইয়েএএহ কি মজা।
এমন সময় তুবার মা তুর্না বেগম হন্তদন্ত হয়ে ঢুকে পড়েন ঘরে কাঁদতে কাঁদতে। তুবার লাশের পাশে ছোট আয়ুশিকে দেখে নিমিষেই যেন তিনি বরফের মত জমে যান। 


তুবার মা মেয়ের লাশ জড়িয়ে বিলাপ করে কাঁদতে থাকেন। তা দেখে আয়ুশি ভ্রু কুঁচকাই। তুবার মায়ের কান্নার শব্দে আরশি জামান বেড়িয়ে আসেন। আশ্চর্য হওয়ার ভং ধরেন।
নুহাশ জামান ঘরে ঢুকতেই আয়ুশি ছুড়িটা ফেলে বাবাকে গিয়ে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দেয়। নুহাশ সাহেব মেয়েকে জড়িয়ে নিতেই আয়ুশি বাবার গলা জড়িয়ে কাঁদতে থাকে। আর বলে,


>>বাপি ওরা কাঁদছে কেনো?
নুহাশ সাহেব বিড়বিড় করে মেয়ের কানে বলেন,
>>ওরা গেইমে হেরে গিয়েছে তো তাই কাঁদছে। তুমি কিন্তু বাপির কথামত সব বলবে কেমন,নাহয় গিফট পাবে না?
>>জি বাপি।
এই বিষয়টা নিয়ে বেশ ঝামেলা বাধে। তুবার মা না চাইলেও তুবার পরিবার মামলা করেন। তাদের সন্দেহ আরুশির উপর। কিন্তু ছোট্ট আয়ুশি জোরগলায় সবাইকে বলে বেড়াচ্ছে যে, তুবাকে ও ই মেরেছে।
নুহাশ সাহেব ভেবেছিলেন হয়তো আয়ুশি ছোট বলে কোন শাস্তি হবেনা। কিন্তু কোর্ট আয়ুশি কে জুভেনাইল জেইলে রাখার আদেশ দেয় এক 'বছরের জন্যে। 


নুহাশ সাহেব হতাশ হয়ে পড়েন, বড় মেয়েটা ড্রাগ এডিক্ট হয়ে পড়েছিল কয়েকদিন আগে থেকেই তাকে শুধরানোর জন্য তিনি আর তার স্ত্রী চেষ্টা করতে থাকেন। কিন্তু মেয়েটা খিটখিটা হয়ে গিয়েছিল। ভালো কথাতেও চটে যেতো। অহেতুক রেগে যেতো,
সেদিন তুবা মিষ্টি নিয়ে এসেছিলো ছোট ভাইয়ের খৎনার। আরুশিকে দেখে তুবা কিছুটা জোড় করে মিষ্টি খেতে।ব্যাস আরুশি রেগেমেগে ছুড়ি নিয়ে তুবাকে শেষ করে দেয়।


নুহাশ সাহেব ভেবেছিলেন মেয়েটার অবস্থা এমনিতেই তেমন ভালোনা। মামলা খেলে শাস্তি নিশ্চিত।তাই সব দোষ আয়ুশির কাঁধে তুলে দেন। কিন্তু তাতেও কাজ হলোনা। 
আয়ুশির ও শাস্তি হলো। ছোট্ট আয়ুশি জানেও না তার সাথে কি হতে চলেছে।


কিন্তু যেদিন মা-বাবা তাকে জেইলে রেখে চলে আসেন সেদিন তার কি কান্না। তাও আয়ুশির ছোট্ট মস্তিষ্কের আন্দাজের বাহিরে ছিলো সব।
নুহাশ সাহেব বুঝিয়ে সুজিয়ে রেখে যান আয়ুশি কে। তিনি আয়ুশিকে বলেন,


>>তোমাকে এখানে থাকতে হবে কয়েকদিন। তাহলেই গিফট পাবে। গিফট টা বেশ বড় আর দামী।  যদি তুমি এখানে ভালো বাচ্চাদের মত থাকো তবেই পাবে।
বাপির কথা আয়ুশি ভালোভাবে বুঝে নেয়। সে ভালোভাবে থাকার চেষ্টা করে এখানে। জেইলে সব বাচ্ছাই বড় আয়ুশিই সবার ছোট তাই জেইলের কর্মকর্তা রা ওকে বেশ আদরে রাখে। কিন্তু কিছু বাচ্চারা তা দেখে হিংসে করে আর পরে আয়ুশিকে একা পেলে মারে। 


আয়ুশি মা-বাবার জন্যে রোজ কাঁদে। 
মা-বাবা রোজ আসতো তাকে দেখতে।
এভাবে মাস দুয়েক পেরিয়ে যায়।কিন্তু  হুট করেই একদিন তারা আসা বন্ধ করে দেয়।
চলবে..
স্মৃতির_মাঝে,,,

অদৃশ্য স্পর্শ

 

অদৃশ্য স্পর্শ,,,,,,

বুকে কারো হাতের স্পর্শে ঘুম ভেঙে গেল তৃষার, চোখ খুলে কেউ একজন তৃষার ওপর ঝুকে আছে দেখে হৃৎস্পন্দনের হার এতবেশী বেড়ে গেল যে মনে হচ্ছে ভয়ে হৃদপিণ্ডডা এখনি ফেটে যাবে। চিৎকার দিতে যাবে এমন সময় তৃষার ওপর ঝুকে পড়া ব্যক্তি হাত দিয়ে তৃষার মুখ চেপে ধরে ফিসফিস করে  বললো,– আরে আমি, তুমি চিৎকার করলে প্রেমিকার প্রেমের মধু খেতে এসে পাব্লিকের ধোলাই খেয়ে হাসপাতালে যেতে হবে। 

ডিমলাইটের মৃদু আলোয় চোখ বড়ো বড়ো করে ঝুকে পড়া ব্যক্তির চেহারা দেখে তৃষা বোঝার চেষ্টা করছে কণ্ঠ শুনে যাকে মনে হচ্ছে আসলেই সে কিনা! 
এক হাত দিয়ে সুইচ টিপে টেবিল ল্যাম্প জ্বালানোর চেষ্টা করলো তৃষা, কিন্তু বিদ্যুৎ থাকতেও টেবিল ল্যাম্প জ্বললো না!
আরও ভালো করে দেখে মুখের ওপর থেকে হাত ঠেলে সরিয়ে ফিসফিস করে তৃষা বললো,– আকাশ তুমি! এত রাতে আমার ঘরে! 
আকাশ ফিসফিস করে বললো,– ভালোবাসি তোমায়, যাবো কি অন্য কারো কাছে? 
: আকাশ তাই বলে এভাবে! 
: এভাবে নয়তো কীভাবে তৃষা?
: আকাশ, বিয়ের আগে কোনভাবেই এতটা কাছাকাছি আসা ঠিক নয়!
: কিন্তু মন তো তোমায় কাছে পেতে ব্যাকুল তৃষা, তোমায় মন ভরে আদর করার ইচ্ছেটা আমায় পাগল করে তুলেছে যে, এভাবে এমন প্রবল ইচ্ছে নিয়ে দিন অতিবাহিত হতে থাকলে আমি পাগল হয়ে যাবো, তাই ভুল হলেও এই ভুলটা আমি জেনেশুনেই করতে এলাম, নয়তো হতাশায় মরে যাবো তৃষা।
: তাই বলে তুমি আমার বুকে হাত দিবা আকাশ! এটা কোনদিন কল্পনাও করতে পারিনি! 
: তৃষা, তোমার সবটাই তো আমার, তুমিই তো আমার, শুধু বিয়ের জন্য আর কতদিন দূরে সরে থাকা যায় বলো? বিয়ে তো আমরা করবোই, তার আগে তোমাকে একান্তে কাছে পেতে ইচ্ছে হলে কি করবো বলো।
: তাই বলে বিয়ের আগে এসব! 
: চুপ করো তৃষা, বিয়ের পরে যেটা হবে, ইচ্ছার প্রবল চাপে সেটা এখন হলে দোষের কি, আর কেউ তো জানবে না, শুধু তুমি আর আমি।
: না, একদম এসব হবেনা বলে দিচ্ছি আকাশ। 
তৃষার কথা শেষ হবার আগেই আকাশের ঠোঁট ঝাপিয়ে পড়লো তৃষার ঠোঁটে, কিছুক্ষণ আকাশকে সরিয়ে দেবার চেষ্টা করে অবশেষে জৈবিক চেতনার কাছে হার মানতে বাধ্য হলো তৃষা। এবার আকাশের ঠোঁটের স্পর্শ বেশ উপভোগ করছে সে। জীবনে প্রথম একান্তে কারো স্পর্শে নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়ে মুহুর্তগুলো খুব মধুময় মনে হচ্ছে তৃষ্ণার। অন্যরকম এক ভালোলাগায় ভাসতে শুরু করেছে তৃষার দেহ মন, এবং অজানা এক উত্তেজনায় পুরো শরীরটা কিছু পাবার আশায় মৃদু কাঁপছে! আকাশ আবারও আলতো করে তৃষার স্তনে হাত রাখলো, কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় এবার আর তৃষা বারণ করতে পারলো না, কোন এক অজানা ভালোলাগার বশে আকাশের স্পর্শ পেতে তৃষার দেহ মন আরও ব্যাকুল হয়ে উঠলো। 
তৃষাও শক্ত করে আকাশকে জড়িয়ে ধরে এই মূহুর্তের সবটুকু উপভোগ করছে, শরীরের বিভিন্ন স্থানে আকাশের হাতের স্পর্শ অজানা অপরিচিত এক আনন্দের ঢেউ তুলে দিয়ে যাচ্ছে, তৃষা পুরোপুরি ডুবে আছে আকাশের মাঝে। 
আকাশ ধীরে ধীরে তৃষার শরীর অনাবৃত করতে শুরু করলো, তৃষ্ণা আর বাধা দেবার মতো অবস্থায় নেই, আকাশের সবকিছু আজ এত ভালো লাগছে, যা করছে করুক না! তৃষা নিজেকে পুরোপুরি মেলে ধরে উজাড় করে দিলো সবকিছু! আকাশও নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করতে মত্ত হয়ে ঝাপিয়ে পড়লো। প্রথম তৃষার ইচ্ছায় হলেও পরে আরও কয়েকবার তৃষার ইচ্ছার বিরুদ্ধে মেলামেশা করলো আকাশ, অবশেষে ক্লান্ত দেহ নিয়ে তৃষা কখন ঘুমিয়ে পড়লো নিজেও জানেনা! 
সকালে ঘুম ভাঙলো দেরীতে তৃষার, উঠে বসতে যাবে এমন সময় শরীরে খুব ব্যাথা অনুভব করলো তৃষা, পাশে থাকা জামাকাপড় টেনে গায়ে দিয়ে কোনমতে উঠে বসে টেবিলে রাখা জগ থেকে গ্লাসে পানি ঢেলে খেয়ে রুমের দরজার দিকে চোখ পড়তেই ভীষণ চমকে গেল তৃষা, দরজার ছিটকিনি তো ভেতর থেকেই দেয়া আছে, তাহলে আকাশ কীভাবে গেল?!
জানালা দিয়ে যাবার উপায় নেই, তাহলে গেল কীভাবে? তাহলে সবকিছু স্বপ্ন ছিল! না তেমন হলে বিবস্ত্রই বা কেন! 
তৃষা উঠে রুমের সবখানে চেক করলো আকাশ কোথাও লুকিয়ে আছে কিনা, কিন্তু ব্যর্থ, রুমে তৃষা ছাড়া কেউ নেই। 
ভীষণ অবাক তৃষা! তাহলে এসব কীকরে সম্ভব? 
ধীরে ধীরে তৃষার মনে পড়লো, আকাশের বাড়ি তৃষাদের বাড়ি থেকে অনেক দূরে, প্রায় পাঁচ ঘন্টার পথ, তাহলে এভাবে হুট করে এসে আবার চলে যাওয়া...!
পুরো বিষয়টা কেমন ঘোলাটে মনে হচ্ছে তৃষার! আকাশকে কল দিলেই নিশ্চিত হওয়া যাবে, ফোন হাতে নিয়ে আকাশকে কল দিলো তৃষা...
চলবে...

গল্পঃ অদৃশ্য স্পর্শ  ( প্রথম পর্ব ) 

আদর্শ_শাশুড়ি_মা

আদর্শ_শাশুড়ি_মা.......

 " বিয়ের পরেরদিনেই আমার পি*রি*য়'ড শুরু হলো।অসহ্য পে'ট ব্যাথায় সারা শরীর কাঁপছে "



দরজায় দাড়িয়ে আমার শ্বাশুড়ি বললো " লোকজন তোমাকে দেখতে এসছে আর তুমি শুয়ে আছো? "
আমি কিছু না বলে বিছানায় উঠে বসলাম।শাশুড়ি মা  বললেন " বাইরে আসো।জায়ানের চাচারা তোমাকে দেখতে এসছে "
এটা বলেই শাশুড়ি মা চলে গেলেন।আমি যে দাঁড়াবো সে শক্তিটুকু নেই।পে'ট চেপে ধরে উঠে দাড়ালাম।সবার সাথে হাসিমুখেই কথা বললাম।কথার মাঝে শাশুড়ি মা বললেন " বউমা,গুরুজনদের চা খাওয়াতে হবে না?  "
" এক্ষুনি আনছি মা "
একথা বলে রান্নাঘরে গিয়ে চা বসিয়ে দিলাম।একেই তো পে'টের ব্যাথা তার ওপর রান্নাঘরে আগুনের তাপে আমার বেজায় অবস্থা।ট্রে তে করে চা নিয়ে একপা ফেলতেই আমার মাথা চক্কর দিয়ে উঠলো।গরম চা হাতেই ঠা'স করে মেঝেতে পড়ে গেলাম।
জ্ঞান ফিরে দেখলাম আমার ঘরের বিছানায় শুয়ে আছি।শাশুড়ি মা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন।আমি উঠতে চাইলে শাশুড়ি মা বললো 
" পড়ে গেলে কীভাবে?তুমি কি অসুস্থ? "
ওনাকে সত্যিটা বলতে ইতস্তত হতে লাগলো।অবশেষে বললাম " মা আমার পি*রি*য়'ড চলছে।রান্নাঘরের গরমে হঠাৎ মাথাটা চক্কর দিয়েছিলো "
শাশুড়ি মা বললেন " তো সেটা আগে বললেই হয়ে যেতো  "
আমি ইতস্তত করে বললাম " আসলে মা বলতে লজ্জা করছিলো,তাই..."
শাশুড়ি মা রেগে বললেন " গালে চ/ড় বসিয়ে দিলে লজ্জা চলে যাবে পা/জি মেয়ে "
ওনার কথায় আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম।এতোদিন জানতাম শাশুড়ি মায়ের মতো হয়।আমি মাথা ঘুরে পড়ে গেছি জেনেও উনি আমাকে এভাবে বলতে পারলেন? মনে মনে শাশুড়ি জাতির ওপর একরাশ লা*ঞ্ছ*না ঢেলে দিলাম।
কিছুক্ষন পর আমার স্বামী জায়ান ফোন করে বললো 
" তোমার কি খেতে ইচ্ছে করছে? "
" হঠাৎ এমন প্রশ্ন? "
" আহা বলোই না,আচার খাবে? না ফুসকা? আইসক্রিম নিয়ে যাই? দোকানে নতুন একটা আইসক্রিম তুলেছে "
" আচ্ছা "
কিছুক্ষণ পর জায়ান দুইহাত ভর্তি খাবার নিয়ে এলো।আমার পাশে বসে বললো 
" কি হয়েছে তোমার? "
" আমার আবার কি হবে? "
" না মানে হঠাৎ মা ফোন করে বললো বউমার যা যা খেতে মন চাচ্ছে সেসব শুনে ওগুলো কিনে আন এক্ষুনি "
আমি বিস্মিত হয়ে বললাম " মা এসব বলেছে? "
" হ্যা।আসতে একটু দেরি হয়েছে বলে মা ফোন করে সে কি রাগ! "
আমি শুধু মুচকি হেসে বললাম " ওইটা ভালোবাসার রাগ ছিলো।কে বলেছে শাশুড়ি মায়ের মতো হয় না? "
জায়ান মাথা চুলকে বললো " কিছুই তো বুঝতে পারছি না "
বিছানা ছেড়ে উঠে জায়ানের গা'লে একটা চু'মু দিয়ে মায়ের ঘরে এলাম।উনি টিভিতে সিরিয়াল দেখছেন।মায়ের পাশে কিছুক্ষণ বসে থেকে মাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।মা বললেন
" ও মাগো,এতো জোরে জড়িয়ে করছো কেন? ম'রে যাবো তো "
আমি মায়ের গা'লে চু'মু দিয়ে বললাম " না ছাড়বো না।সারাজীবন এভাবেই জড়িয়ে ধরে থাকবো।অন্য কাউকে তো ধরিনি,নিজের মাকেই জরিয়ে ধরেছি।কেন ছাড়বো হ্যা? "
" হয়েছে হয়েছে আর ঢং করতে হবে না "
" তখন শুধু শুধু কথা শোনালে কেন?ভেতরে ভেতরে তো এত্তো এত্তো ভালোবাসো,যত্ন করো "
মা অভিমানী স্বরে বললো " অসুস্থতার কথা লুকিয়েছো এজন্য।আমার থেকে কিছু লুকালে এভাবেই বকা দিবো "
" যথা আজ্ঞা রাজমাতা।এই বান্দা আর কোনোদিন কিছু লুকাবে না "
মা আমার গা'লে আদর করে বললো " পাগলি মেয়ে একটা "
" পাগলি হই আর যাই হই, তোমার'ই তো মেয়ে।আই লাভ ইউ শাশুড়ি মা।উপপস সরি,শুধু মা।কে বলছে তুমি আমার শাশুড়ি? তুমি তো আমার নিজের মা "

আদর্শ_শাশুড়ি_মা


শেষ_ভালোবাসা

  শেষ_ভালোবাসা,,,,,,

বাসর রাতে অত্র নিজের রুমে ঢুকতেই দেখলো তার বিয়ে করা বউ আভা শাড়ি ফেলে ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে দাড়িয়ে আছে...

বাসর ঘরে ঢুকেই এরকম একটা দৃশ্য দেখতে অত্র তার জন্য মোটেই প্রস্তুত ছিলো না। না চাইতেও অত্রের চোখ চলে যায় আভার পেটের বাম পাশে থাকা অসম্ভব সুন্দর তিলটার দিকে। তার চোখ আটকে যায় সেখানে। ফর্সা পেটের উপর কালো তিলটা চুম্বক এর মতো আকর্ষন করছে তাকে, ধিরে ধিরে সে একটা ঘোরের মধ্যে চলে যাচ্ছে। হঠাৎ করেই হুস ফিরে আসায় অত্র কোনো মতো নিজেকে সামলে নিয়ে বলে ওঠে

এই মেয়ে তোমার কি লজ্জা নেই.. 
আভা পিছন ফিরে অত্রকে দেখে বিশাল বড় একটা শক খায় ও দরজা লক করতে ভুলে গিয়েছে। 
আভা তারাতারি নিজের ৩ পিজ নিয়ে বাথরুমে ছুটে চলে যায়..!
আভা বের হতেই অত্র তাকে খুব জোরে দেওয়ালের সাথে চেপে ধরে বলে কান খুলে শুনে রাখো আমি তোমাকে নিজে ইচ্ছে করে বিয়ে করি নি। পরিবারের চাপে পরে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছি। আজ একটু আগে যেটা করেছো ভুলেও দ্বিতীয়বার যেনো এটা আর না হয়.. তোমার এই চেহারায় আমার বাবা মাকে ফাসাতে পারলেও এই অত্রকে ফাসাতে পারবে না। আমি অাফরাকে ভালোবাসি...
বলেই খুব জোরে আভাকে ধাক্কা মারে।
আভা টাল সামলাতে না পেরে নিচে পরে যায়। 
অত্রর এই ব্যাপারে আভা একটুও ঘাবরায় নি। ও তো এটাই চেয়েছিলো। সংসার করার কোনো ইচ্ছে আভার নেই। 
আভা উঠে দাড়িয়ে অত্রকে বললো
ধন্যবাদ। আপনি আমার অনেক বড় একটা উপকার করলেন.🙂🙂
আভার কথা শুনে অত্র অবাক হয়। 
আভা আবার বলতে থাকে অনেক রাত হয়েছে আপনার পাশে এক খাটে সোয়ার আমার কোনো ইচ্ছে নেই। খাটে কেনো বলছি এক রুমেই থাকার কোনো ইচ্ছে আমার নেই আপনি বরং আপনার নিজের রুমে নিজের খাটে ঘুমান আমি বেলকনিতে ঘুমাচ্ছি। আমাকে একটা কাথা আর বালিশ দিলেই চলবে। 
এবার আভার কথায় অত্র খুব অবাক হলো এই মেয়ে বলে কি.. 
যাই হোক অত্র আভাকে একটা বালিশ আর একটা কাথা দিয়ে দিলো। 
আচ্ছা আমি তাহলে যাই good night 
অত্র আভার চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে রইল..
একটু পর ফ্রেস হয়ে নিজেও সুয়ে পরলো...
কি অদ্ভুত এই মেয়েটা.. আমি এতো রুড বিহেভ করলাম ও কোনো রিয়েকশনই দেখালো না.. কোনো তো রহস্য আছেই ওর মধ্যে.. ধুর আমি এই মেয়ের কথা কেনো এতো ভাবছি.. আমি তো আফরাকে ভালোবাসি.. দেখি আমার বেবিকে একটা কল করি... ✆✆✆ 
কি হলো পাগলিটা কল রিসিভ করছে না কেনো ও কি আমাকে ভুল বুঝলো.. এসব ভাবতে ভাবতে অত্র ঘুমিয়ে পরলো.. 
এদিকে আভার আজ অনেক ভালো লাগছে.. বাবা মা তাকে বোঝা মনে করতো জোর করে তাকে বিয়ে দিলো.. কতোই না ভয় পেয়েছিলো সে এই বিয়েতে আভার একটুও মত ছিলো না...
অত্র তাকে মেনে নেয় নি এটাই অনেক। এখন সে নিজের মতো করে বাচতে পারবে...
সকালে 
ঘুম থেকে উঠে বেলকনি থেকে রুমে চলে আসে। তারপর একবার অত্রের দিকে তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নেয়। তারপর লাগেজ থেকে একটা শাড়ি বেড় করে ওয়াশরুমে চলে যায় গোসল করার জন্য। কিছুক্ষণ পরে একটা নীল শাড়ি পরে ভেজা চুলে বেড় হয়ে ড্রেসিং টেবিল এর সামনে বসে চুলে চিরুনী করার জন্য। 
হঠাৎ মুখের উপর পানির ছিটা পড়ায় ঘুম ভেঙে যায় অত্রের, তারপর বিরক্তি নিয়ে চোখ মেলে তাকায়, কিন্তু চোখ মেলে তাকানোর পর তার সব বিরক্ত যেনো এক নিমিষেই দূর হয়ে যায়, সে চুপিচুপি দেখতে থাকে আভাকে, হঠাৎ আভার মনে হয় পেছন থেকে অত্র তাকে দেখছে তাই সে পেছনের দিকে তাকায় কিন্তু দেখে অত্র ঘুমিয়ে আছে, তারপর আভা উঠে আর একবার অত্রের দিকে তাকিয়ে নিচে কিচেনে চলে যায়।
আভা চলে যাওয়ার পরে অত্র চোখ মেলে তাকায় আর নিজেই নিজেকে গালি দিতে থাকে,
স্টুপিড অত্র কি হয়েছে তোর বার বার কেনো ঐ মেয়ের দিকে এভাবে তাকাচ্ছিস, আর একটু হলেই তো ধরা পরে যাচ্ছিলি,
তারপর অত্র টাওয়েল নিয়ে ওয়াশরুমে চলে যায়
আভা কিচেনে গিয়ে দেখে তার শাশুড়ি মা রান্না করছে। আভা তার কাছে গিয়ে তাকে সালাম করলো.. আর বললো
মা আমি কি রান্না কাজে আপনাকে হেল্প করবো? 
না মা তুমি এতো সকালে এখানে কেনো..
চলবে.....

শেষ_ভালোবাসা               

শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩

রোজ ওয়াইন তৈরি করবেন যেভাবে

 

রোজ ওয়াইন তৈরি করবেন যেভাবে




উপকরণ ও পরিমান -  মিষ্টি আঙুর ১ কিলো; একটা টাটকা লাল গোলাপের পাপড়ি; আতপ চাল কয়েকটি; ভালোভাবে বন্ধ হয় এমন ঢাকনা যুক্ত পরিষ্কার কাচের বোয়াম ১লিটারের চেয়ে বেশি আয়তনের; পরিষ্কার কাপড়ের ছাঁকনি। আঙুরে এতটুকুও টক থাকা চলবে না, তাহলে ওয়াইনের বদলে ভিনিগার তৈরী হয়ে যাবে। বোয়ামের ঢাকনা খুব ভালোভাবে বন্ধ করা যাচ্ছে কিনা দেখে নিতে হবে, ফাঁক থাকলে মদ তৈরী হবে না।
পদ্ধতি আঙুর খুব ভালো করে ধুয়ে, বোঁটা ছাড়িয়ে খোসাসহ চটকে নিতে হবে। (মিক্সিতে পেষার দরকার নেই)। এবার আঙুরের সমস্ত রস, পরিষ্কার বোয়ামে ঢালতে হবে; আঙুরের বিচি বা খোসা বোয়ামের রসে কিছু পরিমান চলে গেলে অসুবিধার কিছু নেই। এই রসে একটা গোলাপের সমস্ত পাপড়ি দিতে হবে আর গোটা চার পাঁচ আতপ চাল। এবার বোয়ামের মুখ এয়ার টাইট করে বন্ধ করতে হবে; শুকনো ছায়াচ্ছন্ন জায়গায় ঐ বোয়াম রেখে দিতে হবে। দিন দুই তিন পরে দেখতে হবে বোয়ামের ভেতরের তরলে গ্যাঁজা বেরোচ্ছে কিনা। দিন সাত আট পরে, গ্যাঁজা বেরিয়ে বোয়ামের ঢাকনায় চাপ সৃষ্টি করবে, ছিটকে খুলেও যেতে পারে। তখন পরিষ্কার কাপড়ের ছাঁকনি দিয়ে ঐ তরল ছেঁকে নিতে হবে। খুব হালকা গোলাপী রং থাকে ঐ তরলের আর মৃদু গোলাপের গন্ধ। বেশ কয়েকবার ছেঁকে নেওয়া যেতে পারে। এতে এতটুকুও মিষ্টত্ব থাকবে না; রোজ ওয়াইন তৈরী হয়ে গেল।

সপ্তাহের কোন দিন নারীর ইচ্ছা তীব্রতর হয়

 

সপ্তাহের কোন দিন নারীর ইচ্ছা তীব্রতর হয়


লাইফস্টাইল ডেস্ক : শারীরিক ঘনিষ্ঠতা নিঃসন্দেহে জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যৌ নতা দু’টি মানুষের সম্পর্কের রসায়নকে দৃঢ় করে। খিদে পাওয়া, ঘুম পাওয়া যেমন স্বাভাবিক বিষয়, যৌ নতাও ঠিক একইরকম। এর কোনো ভিন্নতা নেই। অন্যান্য চাহিদার মতো এটিও মানুষের একটি স্বাভাবিক চাহিদা।
অনেকেই মনে করেন যে, পুরুষের তুলনায় নারীর যৌ নতা খানিক হলেও বেশি জটিল। তবে শুধু আজ নয়, বহু যুগ আগে থেকেই নারীর স্বরূপ অত্যন্ত চর্চিত একটি বিষয়। বিভিন্ন যুগে বিভিন্ন গবেষণায় নারী-যৌ নতার ভিন্ন ভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে।

তেমনই ‘সুপারড্রাগ’ নামক একটি অনলাইন সংস্থা সমীক্ষা চালিয়ে নারী-যৌ নতা সম্পর্কিত অবাক করা একটি তথ্য পেশ করেছে।

সমীক্ষায় উঠে এসেছে সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট দিনে নারীদের যৌ নাকাঙ্ক্ষা প্রবল হয়। অন্যান্য দিনের তুলনায় শনিবার নারীর ইচ্ছা তীব্রতর হয়। কারণ শনিবার মানেই সপ্তাহ শেষের ছুটির আমেজ।

সারা সপ্তাহ হাড় ভাঙা পরিশ্রমের পর ছুটির দিনগুলোতে প্রিয়জনের স্পর্শ পাওয়ার দুর্নিবার ইচ্ছে বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে নারীদের মধ্যে। কোথাও গিয়ে একটা নিশ্চয়তা ও মানসিক শান্তিও কাজ করে। কারণ যৌনতা তো শুধু শারীরিক নয়, তার মানসিক দিকটিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

অন্যান্য দিনের তুলনায় শনিবার নারীর ইচ্ছা তীব্রতর হয়। কারণ শনিবার মানেই সপ্তাহ শেষের ছুটির আমেজ। সারা সপ্তাহ হাড় ভাঙা পরিশ্রমের পর ছুটির দিনগুলোতে প্রিয়জনের স্পর্শ পাওয়ার দুর্নিবার ইচ্ছে বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে নারীদের মধ্যে।

বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৩

মেয়েদের ব্রেষ্ট বড় হওয়ার সময় ব্যথা হয় কেন?

 মেয়েদের ব্রেষ্ট বড় হওয়ার সময় ব্যথা হয় কেন?





মেয়েদের ব্রেস্ট বড় হওয়ার সময় ব্যথা হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল হরমোনের পরিবর্তন। ব্রেস্টের বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য এস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন নামক হরমোনগুলি দায়ী। এই হরমোনগুলি স্তনের টিস্যুতে রক্ত ​​প্রবাহ এবং তরল জমা হওয়ার কারণ হতে পারে, যা ব্যথার দিকে পরিচালিত করতে পারে।

মেয়েদের ব্রেস্ট বড় হওয়ার সময় ব্যথা সাধারণত দুটি সময়ের মধ্যে ঘটে:

  • প্রাক-কিশোর বয়সে, যখন স্তন প্রথমবারের মতো বিকাশ শুরু হয়। এই সময়ে, ব্যথা সাধারণত স্তনের চারপাশে ঘটে এবং স্তনের মাঝখানের অংশে প্রসারিত হয়।

  • ঋতুচক্রের সময়। ঋতুচক্রের শুরুতে, স্তনগুলি প্রসারিত হতে শুরু করে এবং ব্যথা হতে পারে। ঋতুচক্রের শেষের দিকে, ব্যথা সাধারণত কমে যায়।

ব্রেস্ট বড় হওয়ার সময় ব্যথা সাধারণত হালকা থেকে মাঝারি হয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে ব্যথা তীব্র হতে পারে এবং দৈনন্দিন কার্যকলাপকে ব্যাহত করতে পারে।

ব্রেস্ট বড় হওয়ার সময় ব্যথার অন্যান্য সম্ভাব্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • স্তনের সিস্ট বা টিউমার। স্তনের সিস্ট হল তরল দিয়ে ভরা থলি। স্তনের টিউমার হল স্তনের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি।

  • স্তনের প্রদাহ। স্তনের প্রদাহ হল স্তনে সংক্রমণের কারণে ঘটে।

  • স্তনের আঘাত। স্তনে আঘাতের কারণে ব্যথা হতে পারে।

যদি মেয়েদের ব্রেস্ট বড় হওয়ার সময় ব্যথা তীব্র হয় বা দৈনন্দিন কার্যকলাপকে ব্যাহত করে, তাহলে ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত। ডাক্তার ব্যথার কারণ নির্ধারণ করতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় চিকিত্সা প্রদান করতে পারেন।

ব্রেস্ট বড় হওয়ার সময় ব্যথা কমাতে কিছু টিপস:

  • সঠিক আকার এবং সমর্থন সহ একটি ব্রেস্ট লাইনার ব্যবহার করুন।
  • স্তনে চাপ প্রয়োগ করা এড়িয়ে চলুন।
  • গরম বা ঠান্ডা সংকোচন ব্যবহার করুন।
  • অবেদনশীল ওষুধ গ্রহণ করুন।

স্ত্রীর পাছাতে কি ভাবে আদর করবো?

 স্ত্রীর পাছাতে কি ভাবে আদর করবো?


Akhon ঠান্ডার দিন আসছে বউকে ভালোভাবে কিস করতে হবে first এ

7,8 min ঠোঁট, গাল, গলা , বউয়ের উপের শুয়ে বউ naked থাকবে ।তুমি wairing থাকবে ।।

ম্যাসেজ oil তেল নিয়ে স্ত্রীর বুবস এ হালকা হতে সুন্দর করে ম্যাসেজ করে করে ভালোবাসবেন 2 হাত দিয়েই।

বউ convence যাতে হয় খুব ভালো ভাবে ।

তারপর তাকে উল্টে উপর্ করে শুইয়ে দিয়ে পেছনের উপরে নারকেল তেল লাগান খুব ভালোভাবে তাতে তার পিছনের গর্ত হালকা ঢিলা হবে ।

ম্যাসেজ করুন 5 to 7 মিন relax এ হালকা হতে শক্ত হাত এ।

হালকা করে নক দিয়ে গর্ত ফাঁকা করে ধরে একটু তেল ভিতরে দিন ।

তার পর main কাজ ।

এক হাতে তার যোনি তে হাত দিয়ে ম্যাসেজ করতে হবে তার যাতে তার plesure ভালো হয় । আর একহাতের নক এ নারকেল তেল মেখে নিয়ে ভিতরে dhukan আস্তে আস্তে

যোনি তে যেটা হাত থাকবে তার স্পীড বাড়ান speed বেশি থাকবে পিছনের তার স্পীড বাড়ান খুব ধীরে ধীরে ।

100 % sure tokon স্ত্রী এতটাই আনন্দে থাকবে তখন তার ব্যাথা লাগবে না আনন্দে থাকবে ।

তার আগে । বউ কে বলবেন ল্যাট্রিন করে আস্তে র পরিষ্কার করে আসবে পেছনের গর্ত নক ঢুকিয়ে । তার পরেই এগুলো হবে ।

ম্যাসেজ হতে থাকার পর ।

বউকে ডগি স্টাইলে নিয়ে থুথু দিয়ে একটু নারকেল তেল তার পেছনে আপনার লিঙ্গে দিয়ে ঢোকান।

আর হা যোনি তে আদর কন্টিনিউ যাতে থাকে । তাতে সে ব্যাথা খুব কম ফিল করবে যখন কমফোর্ট হবে তার পর যোনি এর হাত সরিয়ে দিন । এবার মাঝে মাঝে যোনি তে হাথ দেবেন । আর । এটা একদিন করার পর বউ যে মজা পাবে আপনাকে 2lack পার্সেন্ট ভালোবাসতে বাধ্য ।

শেষের দিকে বউয়ের যোনি তে কয়েকটা জোরে জোরে ধাক্কা দেবেন 10,15 টা ধীরে । 7,8 টা আপনার যতটা শক্তি ace তাতে তার মজাই লাগবে ব্যাথা না কারণ তখন তার যোনি ভেজা থাকবে কারণ আপনি এতক্ষণ তার যোনি তে হাত বুলিয়ে ছেন ।

লেখা লাস্ট এর দিকে একটু ওলটপালট হয়েছে একটু করেকশন করে নেবেন ।

ভাবছেন বউ এর কি রিভিউ থাকবে ।

আরে রিভিউ - সেই রাতের পর বউ নিজে আমন ভাবে কাছে আসবে । যা আপনি এতদিন আন্দাজ করেননি🔥💝

ভালোবাসার বন্যা বয়ে যাবে আপনার উপর আপনার বউয়ের ।

আর হা এটা 5 দিন use করলে পড়ে শুধু নারকেল তেল র থু দিয়ে ডিরেক্ট ঢোকাতে পারবেন ।

5 দিন use ওনলি this.

সেক্সে এর সময় যোনি ভেজা থাকলেও । অল্প নারকেল তেল লিঙ্গে ও যোনি তে use করে দেখুন ভাই ।

সেক্সে হবে আমন যা আপনার বউ আসা করে ছিল এতকাল ধরে ।

সেটা ইচ্ছা তার পূরণ হবে । সেই রাতেই ।

নারকেল তেল use করা শিখে গেলে ।

ভাই কয়েকবার ঠাপ দিলে যোনি হবে আর গরম । বউ পারলে আপনাকে খাবে ।

আর হা don't use sex jelly । কারণ লং টাইম use এ ইনফেকশন হবার চান্স থাকে । 50 % । কারণ এটা মেশিন এ বানানো কামিকাল জাতীয় jelly।

সেক্সে হবে রোমাঞ্চকর । প্রত্যেক রাত হবে প্যারিস এর টাওয়ার honeymoon.💝

ভাই মেয়েদের একটা জিনিষ তাকে কষ্ট দেয় তার সেক্সে এর চাহিদা পূরণ না হওয়া বিয়ের পর । সেই জন্য তারা সব বেশির ভাগই সময় খারাপ একটু চড়া আচ্ছরণ করে । apvot onusoron share ja pan koren .

আপনার এত heard?এর উত্তর আমি দেবো ।

যত টাফ আমন প্রশ্ন হক ।

সেক্সে এর বিষয়ে । আমি সেক্সে স্পেশালিস্ট dr. । 🙏

Indian

Name : SUBHA mahanta

কীভাবে ৩০-৪০ মিনিট শারীরিক মিলন করা সম্ভব?

 

কীভাবে ৩০-৪০ মিনিট শারীরিক মিলন করা সম্ভব?

ঘণ্টার পর ঘণ্টা সেক্সে করতে পারবেন 100%গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারবো ।

বাস 30 মিনিট নিজে 1.5 - 2 ঘণ্টা করতে পারি তার কারণ কিছু নিছক নিয়ম ace বাস। কারণ গুলি হল:--
Senstivity বেড়ে গেলে 45-50 সেকেন্ড রেস্ট নিয়ে 4প্লে করুন ততক্ষন লিঙ্গকে কোথাও tuch করবেন না।


2) সেক্সে এর আগে কোনো রকম ভাবে স্ত্রীর মুখ দিয়ে চোসা বেন না । হাত দিয়েও tuch করতে দেবেন না ।


3)বউয়ের সঙ্গে ফোরপ্লে করুন কিন্তু লিঙ্গকে কোথাও ঘষবেন না ।


4) যখনই মনেহচ্ছে 15 ,10 টা ধাক্কা দিলে এক্ষুনি আপনার বেরোবে তখনই লিঙ্গকে বের করে নিয়ে ফোরপ্লে করুন ।


5) রেস্ট টা নেবার পর স্টাইল চেঞ্জ করে সেক্সে করেন ।


6) খাবার খাওয়ার পর 4 ঘণ্টা থকে 5 ঘণ্টা পর সেক্সে করতে হয় । তার আগে করলে আপনি মজা পাবেন না same মহিলা দের ক্ষেত্রেও।


7) মাঝে মাঝে honey খান ঘরে বোতল আনে রাখেন ।মাসে 3, 4 বার খেলেই হবে ।


8)লিঙ্গকে প্রবেশ করানোর আগে স্ত্রীর গর্তে নক দিয়ে ভালো ভাবে sucking করুন তাতে গর্তের গরম ভাব একটু কমবে । তাতে 10% এক্সট্রা এনার্জি পাবে স্ত্রী । এবং আপনার সুবিধে হবে ।


9) যথা সাধ্য ব্যাবহার করবেন গর্তের রস দিয়ে লিঙ্গের রস দিয়ে সেক্সে করার , থুথু খুব rarely use করবেন থু থু এর ভালো দিক ও ace - থুথু sensitivity কমায় সেক্সে এর টাইম এ উত্তেজনা লিমিট এ আনে । মাঝে মাঝে থুথু দেওয়ান বউয়ের দাড়ায় । তাতে আপনি অনেক টা আনন্দ পাবেন 


10) ভালোলাগলে apvot করুন । এমন ভালো প্রশ্নের উত্তর আমি দেই।


11) সেক্সে এর সময় কন্টিনিউ ধাক্কা দেবেন না । হোল্ড করে রেকে রেখে কিছুক্নপর পর ধাক্কা দেন ।দেয়


12) বউয়ের স্তনের মধ্যে জোশ এ এসে কামড় দেবেন না এটি অনেক খারাপ একটা জিনিষ তাতে তার উত্তেজনা কমিয়এ দেয় স্ত্রী ব্যাথা অনুভব করে তাতে তার অনেক বেশি কষ্ট হয় । বউ রাগ হয়ে যায় কেঁদে ফেলতে পারে পারলে চর মারতে পারে আর এটা কোনো ছেলের করার উচিৎ নয় । সেক্সে এর জন্য অনেক মে খিটখিটে হয়ে যায় । ব্যাবহার খারাপ করে মাঝে মাঝে।


13) মেয়েদের স্তনের/ boobs/dudu এর সেনসিটিভিটি অনেক সফট।ওটা কোনো কচলানোর দরকার হয় না ওটা কাপড় না আপনি হালকা হতে প্রেস করুন । মিনিমাম প্রেস করুন । চুষে দিন কামড় না দিয়ে।
তাতে বাচ্চা হবার পর প্রবেলম হয় অনেক মহিলার । ব্লিডিং হয় মাঝে মাঝে । বাচ্চার dudu মুখে এসে না তখন এর কামড় এর জন্য রক্ত জমা হয়ে থাকে ।

বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩

(Nita Ambani)সেই কোটি টাকার রোবট sex ডল?

 

চাহিদা মেটাতে কোটি টাকা দিয়ে নীতা আম্বানি কিনলেন এই ডল, সমালোচনার ঝড়



আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারত তথা বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির নামটা কোনোদিন শোনেননি এমন মানুষের সংখ্যা হয়তো হাতে গোনা যাবে। রিলায়েন্স গোষ্ঠীর মালিক মুকেশ আম্বানি সম্পদের নিরিখে গত কয়েকদশক ধরে ধনীতম মর্যাদা পেয়েছেন। পাশাপাশি মুকেশ আম্বানি জায়া নীতা আম্বানির পরিচিতিও রয়েছে দেশজুড়ে।

রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন’, ‘ধীরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের’ প্রতিষ্ঠাতা এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক তিনি। সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী মুকেশ আম্বানির বর্তমান সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৮২.৯ বিলিয়ন।

২০ বছর বয়সে ১৯৮৫ সালে মুকেশ আম্বানির সাথে বিয়ে হয়েছিল নীতার। তারপর থেকেই বদলে গিয়েছে নীতা আম্বানির জীবনযাত্রা। আম্বানি পরিবারের কথা উঠলেই সবার কল্পনাতেই আসে বিলাসবহুল বাড়ি গাড়ি ও লাক্সারি জীবনযাপন।



নীতা আম্বানির বাড়ির প্রায় সবকিছুই সোনায় মোড়া। মুকেশ আম্বানির পাশাপাশি ব্যাপক বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন নীতা আম্বানিও। তিনি আম্বানি সাম্রাজ্যে রাণীর মত থাকেন। বলা যেতে পারে ভারত ভূখন্ডের মধ্যে সবচেয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন এই নীতা আম্বানির।

ইন্টারনেট দুনিয়াতে আলোচনা চলে যে এই নীতা আম্বানি এক কাপ চা খেলে তার দাম হয় প্রায় ৩০ লাখ টাকা। তার কাছে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি ব্যাগ এবং পোশাক। পাশাপাশি বিলাসবহুল গাড়ির অভাব নেই বললেই চলে। তবে সম্প্রতি এক খবর প্রকাশিত হয়েছে যাতে জানা গিয়েছে নিতা আম্বানির নাকি একটি রোবট রয়েছে যে সমস্ত কাজ করে দেয়।

ঠিক যেন রজনীকান্ত এবং ঐশ্বরিয়ার চিট্টির মত। শোনা যায় নাকি এই রোবটকে যাই আদেশ দেয়া হয় সে অবিকল একজন মানুষের মতো সেই সমস্ত আদেশ পালন করে। এই রোবটের দাম নাকি প্রায় কোটি কোটি টাকা।

ইন্টারনেট দুনিয়াতে এখন তুমুল আলোচনা চলছে নীতা আম্বানির রোবট নিয়ে। কেউ কেউ বলেছেন এবার তো আর আম্বানি জায়ার কাজকর্মের জন্য লোকজনের দরকার হবে না। রোবটকে নির্দেশ দিলেই কেল্লাফতে। আবার অনেকেই এই রোবটকে সে..6ক্স মেল ডলের সাথে তুলনা করেছেন। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে নাকি এই রোবট আসার পর থেকে নিতা আম্বানি ফিটনেস এর দিকে বিশেষ নজর দিয়েছেন।